‘বাংলাদেশ সিরিজের মতো খেললে এশিয়া কাপেও ভরাডুবি হবে পাকিস্তানের’

ছবি: ২-১ ব্যবধানে সিরিজ জিতেছে বাংলাদেশ, ক্রিকফ্রেঞ্জি

বাংলাদেশের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে মাত্র ১১০ রানে অল আউট হয় পাকিস্তান। দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৪৪ রান আসে ওপেনার ফখর জামানের ব্যাটে। এ ছাড়া খুশদিল শাহ ১৭ ও আব্বাস আফ্রিদি ২২ রান করেন।
ইমন ও মুস্তাফিজ থাকলে আরও লড়াই করতো বাংলাদেশ, দাবি রমিজের
২৫ জুলাই ২৫
দ্বিতীয় ম্যাচে আগে ব্যাটিং করে বাংলাদেশ করে ২০ ওভারে ১৩৩ রান। জবাবে ১২৫ রানে থামে পাকিস্তান। ৩২ বলে ৫১ রান করেন ফাহিম আশরাফ। দলটির প্রথম ছয় ব্যাটার আউট হন এক অঙ্কের ঘরে। তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে অবশ্য ভালো ব্যাটিংয়ে জিতে যায় পাকিস্তান।

দলটির ব্যাটিং ব্যর্থতা টেনে এনে রমিজ রাজা বলেন, 'এটা তো বাংলাদেশ ছিল, যদি আপনারা ভালো দলের সাথে খেলেন, ধরা যাক এশিয়া কাপে এই ধরনের পিচে, তাহলে আরও মুশকিল হয়ে যাবে। তখন পাকিস্তানের দলের শারীরিক ভাষাও খারাপ হয়ে যায়, তিন-চারটে উইকেট পড়লে একরকম ব্রেক লেগে যায়।'
পাকিস্তানের জার্সি পরে আসায় ভারতের ম্যাচে দর্শককে হেনস্থা
১১ ঘন্টা আগে
'এটাও দেখতে হবে যে কীভাবে একটা নাজুক পরিস্থিতিতে নিজেদের শারীরিক ভাষা বজায় রাখা যায় এবং বুদ্ধি দিয়ে ব্যাটিং করা যায়, বুদ্ধি দিয়ে বোলিং করা যায়। এই হার থেকে শিখতে হবে, এগিয়ে যাওয়ার জন্য আপনাদের অনেক কিছু করতে হবে, নিজের টেকনিকের উপরও কাজ করতে হবে, শুধু বড় হিট মেরে কাজ হবে না। বড় হিট মারার পিছনে অনেক কাজ করতে হবে।'
তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে আগে ব্যাটিং করে পাকিস্তান তোলে ১৭৮ রান। সেই ম্যাচে বাংলাদেশ অল আউট হয় ১০৪ রানে। ম্যাচটি ৭৪ রানে জিতে পাকিস্তান। তবুও বাংলাদেশের বিপক্ষে প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি সিরিজ হারের বেদনা ভুলতে পারছেন না রমিজ।
তিনি বলেন, 'পাকিস্তানকে উৎসাহিত করা খুব সহজ যে, ‘কোনো ব্যাপার না, এমনটা হতেই পারে’, ‘দুর্ভাগ্য’, ‘তোমরা তো লড়াই করেছ’। কিন্তু দিনের শেষে আসল কথা হলো, আপনারা সিরিজ হেরে গেছেন। বাংলাদেশের কাছে সিরিজ হেরেছেন এবং এটা প্রথমবার ঘটল।'