আইপিএল না হলে বিসিসিআইয়ের ক্ষতি ২০০০ কোটি

ছবি: আইপিএল শিরোপা, বিসিসিআই

যাতে করে পুনরায় টুর্নামেন্ট শুরু করা যায়। সবকিছু ঠিক থাকলে ভারতীয় সরকারের অনুমতি সাপেক্ষে ১৫মের আশাপাশে আইপিএল আবারও শুরু করার চেষ্টায় আছে তারা। অর্থাৎ সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী সপ্তাহেই মাঠে গড়াতে পারে আইপিএল। তবে আইপিএলের আয়োজকদের এখন সব চেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ বিদেশিদের ফেরানো।
চেন্নাইকে হারিয়ে জিতে শেষ করল রাজস্থান
১০ ঘন্টা আগে
অল্প সময়ের মধ্যে বিদেশিদের ফেরাতে না পারলে আইপিএল পিছিয়ে যেতে পারে। এমনটা হলে মোটা অঙ্কের আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে বিসিসিআই। আইপিএলের বাকি অংশ আর মাঠে না গড়ালে প্রায় ২০০০ কোটি রুপি লোকসান হবে টুর্নামেন্ট সংশ্লিষ্টদের। আইপিএলের এখনো ১৬টি ম্যাচ বাকি। এই ম্যাচগুলো না হলে বীমার ক্ষতিপূরণ পাওয়ার পরও প্রতি ম্যাচের জন্য ১০০ থেকে ১২৫ কোটি রুপি লোকসান হতে পারে বিসিসিআইয়ের।

বিসিসিআইয়ের সঙ্গে ক্ষতির মুখে পড়বে সম্প্রচারকারী চ্যানেল, স্পন্সর এবং ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো। এই ক্ষতি ঠেকাতেই যেভাবেই হোক আইপিএল শেষ করার তাগিদ বিসিসিআইয়ের। আইপিএল এক সপ্তাহের জন্য স্থগিত করলেও এই বিরতি আরও লম্বা হতে পারে বিভিন্ন কারণে।
এশিয়া কাপ না খেলার গুঞ্জন উড়িয়ে দিল ভারত
১৯ মে ২৫
ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো এখনও আশাবাদী যে, মে মাসের শেষ দিকে টুর্নামেন্ট পুনরায় শুরু হবে এবং বিদেশি ক্রিকেটাররা ফিরে আসবেন। ২৫ মের পর যদি আইপিএলে উইন্ডো বাড়ানো হয় তাহলে বিদেশি ক্রিকেটারদের পাওয়া নিয়ে শঙ্কা দেখা দিতে পারে। কারণ এরই মধ্যে শুরু হয়ে যাবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের ব্যস্ততা।
পাশাপাশি ১১ জুন লর্ডসে শুরু হতে যাওয়া অস্ট্রেলিয়া ও সাউথ আফ্রিকার মধ্যে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে খেলবেন দুই দেশের শীর্ষস্থানীয় তারকারা। এরই মধ্যে আইপিএলের ৫৭টি ম্যাচ সম্পন্ন হয়েছে। দিল্লি ক্যাপিটালস ও পাঞ্জাব কিংসের মধ্যকার ৫৮তম ম্যাচটি ১০.১ ওভার পর বাতিল করা হয়।
এই ম্যাচটি পুনরায় খেলা হবে কিনা সে বিষয়ে এখনও কোন সিদ্ধান্ত নেয়নি আইপিএলের আয়োজকরা। এদিকে প্লে অফের আগে ১২টি লিগ ম্যাচ বাকি রয়েছে। মূলত, হায়দরাবাদে প্রথম কোয়ালিফায়ার ও এলিমিনেটর আয়োজন করার কথা ছিল। অন্যদিকে কলকাতা দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ার ও ফাইনাল আয়োজন করার কথা ছিল। সেই পরিকল্পনা ভেস্তে যেতে পারে এবার।