ফাইনালে নিউজিল্যান্ডকেই এগিয়ে রাখছেন কামিন্স

ছবি: সংগৃহীত

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
আইপিএলে খেলতে ভারতে ফিরছেন কামিন্স-হেড
১৩ মে ২৫
ইংল্যান্ডের আবহাওয়ার কারণে আসন্ন টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে বেশিরভাগ সাবেক ক্রিকেটারই নিউজিল্যান্ডকে এগিয়ে রাখছেন। অভিন্ন কারণে ফাইনালে ভারতের চেয়ে ইংল্যান্ডকে এগিয়ে রাখছেন প্যাট কামিন্স। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে এমনটাই জানিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার এই পেসার।
আগামী ১৮ জুন থেকে শুরু হতে যাচ্ছে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালের। যেখানে বিরাট কোহলির ভারতের প্রতিপক্ষ কেন উইলিয়ামসনের নিউজিল্যান্ড। সাউদাম্পটনে অনুষ্ঠেয় ফাইনালে চ্যাম্পিয়ন হবে কোন দল, এ নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরেই চলছে নানারকম জল্পনা।

কেউ এগিয়ে রাখছেন ভারতে আবার কারও চোখে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালে ফেভারিট নিউজিল্যান্ড। ভারতের বিপক্ষে ফাইনাল খেলতে নামার আগে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে দুই ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলবে কিউইরা। ফলে নিজের প্রস্তুতিটা ভালোই হচ্ছে উইলিয়ামসন-রস টেলরদের।
চোট কাটিয়ে আইপিএলে ফিরছেন হ্যাজেলউড
৫ ঘন্টা আগে
যেখানে ফাইনাল খেলতে নামার আগে কোন ম্যাচ খেলা হচ্ছে না ভারতের। আগামী ২ জুন ইংল্যান্ডে পৌঁছে ১০ দিনের কোয়ারেন্টাইনে থাকবেন কোহলির দল। কোয়ারেন্টাইন শেষে পুরোদমে অনুশীলনে নামবে তাঁরা। নিজের মধ্যে ম্যাচ খেললেও প্রস্তুতির দিক থেকে নিউজিল্যান্ডের চেয়ে কিছুটা পিছিয়ে থাকবে ভারত। যে কারণে নিউজিল্যান্ডকেই এগিয়ে রাখছেন সবাই।
নিউজিল্যান্ডকে এগিয়ে রাখা প্রসঙ্গে কামিন্স বলেছেন, ‘এটা খুবই ভাল ম্যাচ হতে চলেছে। তবে ইংল্যান্ডে খুবই বৃষ্টি হবে সে সময়। যদি ওখানকার আবহাওয়ার কথা ধরা হয়, সে ক্ষেত্রে নিউজিল্যান্ড কিছুটা হলেও এগিয়ে থাকবে। এটা খুবই উত্তেজনাপূর্ণ ম্যাচ হওয়ার কথা। তবে দু'টো টিমই কিন্তু মাস দুয়েক হল কোনও টেস্ট ম্যাচ খেলেনি। এই টেস্টের ফল যা খুশি হতে পারে। কিন্তু এখানকার অবহাওয়ার দিক থেকে ভারতের থেকে নিউজিল্যান্ড বেশি সুবিধা পাবে।’
এদিকে অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকার মতো কন্ডিশনে পেসাররা বাড়তি বাউন্স পেলেও ইংল্যান্ডে বোলাররা সিম ও সুইং। যার সঙ্গে ব্যাটসম্যানদের মানিয়ে নেয়াটা চ্যালেঞ্জিং হবে। ইংল্যান্ডের মতো অন্য কোথাও এমন সিম ও সুইং পাওয়া যায় না বলে মন্তব্য করেছেন ডানহাতি এই পেসার।
কামিন্স বলেন, ‘আমার মতামত সম্ভবত বিশ্বের বাকি ব্যাটসম্যানদের থেকে আলাদা। তবে আমার মনে হয় অস্ট্রেলিয়া, দক্ষিণ আফ্রিরায় যে পেস বাউন্স পাওয়া যায় বা ইংল্যান্ডে যে সিম এবং সুইং পাওয়া যায়, সেটা অন্য কোথাও পাওয়া যায় না। তবে এর সঙ্গে মানিয়ে নেওয়াটাও কিন্তু একটা বড় চ্যালেঞ্জ। ’