ফখরের ভাগ্য বদলে দিয়েছে লাহোর কালান্দার্স

ছবি: সংগৃহীত

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
টানা তিন ম্যাচে লাহোরের একাদশে নেই রিশাদ
১ মে ২৫
সাম্প্রতিক সময়ে পাকিস্তান দলে ফিরে ব্যাট হাতে দারুণ সময় পার করছেন ফখন জামান। বিশেষ করে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে ওয়ানডেতে স্বপ্নের মতো একটি সিরিজ পার করেছেন বাঁহাতি এই ওপেনার। নিজের এমন প্রত্যাবর্তনের জন্য লাহোর কালান্দার্সকে কৃতিত্ব দিয়েছেন তিনি।
২০১৭ সালের আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে সেঞ্চুরি করার পর থেকে নিজেকে হারিয়ে খুঁজছেন ফখর। বেশ কিছু ম্যাচে সুযোগ পেলেও নির্বাচকদের আস্থার প্রতিদান দিতে পারেননি বাঁহাতি এই ব্যাটসম্যান। ফর্মহীনতায় ভুগলেও ২০১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপের পাকিস্তান দলে সুযোগ পেয়েছিলেন।

টিম ম্যানেজমেন্ট আস্থা রাখলেও বিশ্বকাপের মতো মঞ্চে নিজেকে মেলে ধরতে পারেননি তিনি। নিজের ব্যর্থতার সঙ্গে দলীয়ভাবেও পাকিস্তান সফল হতে পারেনি। বিশ্বকাপে পাকিস্তান সেমিফাইনালে জায়গা করে নিতে না পারায় টিম ম্যানেজমেন্টে পরিবর্তন আনে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)।
২০১৭ সালের হাসান আলী ফিরে এসেছে: সালমান
২৯ মে ২৫
বিশ্বকাপের দল হারান ফখরও। ব্যাট হাতে ধারাবাহিকভাবে ব্যর্থতার কারণে সর্বশেষ দুই বছরে জাতীয় দলে জায়গা মেলেনি তাঁর। তবে এই সময়ে নিয়মিতই খেলেছেন ঘরোয়া ক্রিকেটে। ব্যাট হাতে ব্যর্থ হওয়ার পরও তাঁকে দলে রেখেছিল পাকিস্তান সুপার লিগের (পিএসএল) দলে কালান্দার্স।
দলটির হয়ে খেলে নিজের খারাপ সময় থেকে বেরিয়ে এসেছেন ফখর। সেই দলটির হয়ে পিএসএলে পারফর্ম করার সঙ্গে জাতীয় দলের হয়েও রাখছেন অবদান। নিজের এমন খারাপ সময়ে পাশে থাকার জন্য কালান্দার্স টিম ম্যানেজমেন্টের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন টপ অর্ডার এই ব্যাটসম্যান।
এ প্রসঙ্গে ফখর বলেন, ‘যারা এখনও বড় কোন নাম হয়ে উঠতে পারেনি তাদের উপর ভরসা করা বড় কিছু। শুরুর দিকে যখন আমি আসি, তখনও আমি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলিনি কিন্তু তারা আমার ওপর আস্থা রেখেছিল। আমি
তিনি আরও বলেন, ‘পাকিস্তান এ’ দলে খেলে ছিলাম কিন্তু আন্তর্জাতিক ক্রিকেট একেবারেই ভিন্ন। লাহোর কালান্দার্সের একটি ভাল দিক যে, তারা একাদশের সকল খেলোয়াড়ের ওপর সমান আস্থা রাখে। কে বড় বা কে ছোট এভাবে তারা দেখে না।’