নেগেটিভ থাকলে ব্যাটসম্যানদের জন্য আরও কঠিন হতো: শান্ত

ছবি: সংগৃহীত

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
অধিনায়ক হিসেবে বড় কিছু অর্জনের লক্ষ্য লিটনের
১২ মে ২৫
প্রথম টেস্টে ড্র করলেও পাল্লেকেলেতে দ্বিতীয় টেস্টে হারের দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ। সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে জিততে শেষ দিনে ২৬০ রান করতে হবে বাংলাদেশকে। যেখানে হাতে রয়েছে মাত্র পাঁচটি উইকেট। প্রথম দুই দিনে উইকেট থেকে বোলাররা সুবিধা না পেলেও তৃতীয় ও চতুর্থ দিনে এসে বাড়তি সুবিধা পাচ্ছেন স্পিনাররা।
বাড়তি বাউন্সের সঙ্গে টার্নও পাচ্ছেন স্পিনাররা। তাতে সময় যত গড়াচ্ছে ততই ব্যাটিং করা কঠিন হচ্ছে ব্যাটসম্যানদের জন্য। এই উইকেটে ধীরগতির খেলতে গেলে ব্যাটসম্যানদের জন্য আরও কঠিন হতো বলে জানিয়েছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। সেই সঙ্গে প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশের আরও ভালো করা উচিত ছিল বলে মনে করেন তিনি।

চতুর্থ দিন শেষে শান্ত বলেন, ‘উইকেটটা যেরকম ছিল... এই উইকেটে ব্যাটসম্যানরা যত বেশি নেগেটিভ থাকবে ততই কঠিন হবে। পজিটিভ মানেও এই না সব বল মারার পরিকল্পনায় ব্যাটসম্যানরা ব্যাটিং করেছে। সবাই ইনটেন্ট নিয়ে ব্যাটিং করার চেষ্টা করেছে।’
খালেদের ছোবলের পর বৃষ্টি ও কেলির দাপট
১৪ মিনিট আগে
ম্যাচ জিততে হলে পঞ্চম দিনে ২৬০ রান করতে হবে আর ড্র করতে হলে খেলতে হবে দিনের পুরো ৯৮ ওভার। তবে শান্ত জানিয়েছেন, আপাতত ভাবনা দিনের প্রথম সেশনটা কাটানো। লিটন দাস ও মেহেদী হাসান মিরাজ সেই সেশনটা ভালোভাবে কাটাতে পারলে পরবর্তীতে ভালো কিছু চিন্তা করা যাবে বলে মনে করেন বাঁহাতি এই ব্যাটসম্যান।
শান্ত বলেন, ‘এখনও দুইজন ব্যাটসম্যান ব্যাটিং করছে। এই পরিকল্পনাই থাকবে যে দুইজন ব্যাটসম্যান যতক্ষণ ব্যাটিং করতে পারে আমাদের জন্য ভালো। প্রথম দুইটা ঘণ্টা, প্রথম সেশন যদি আমাদের ব্যাটসম্যানরা ভালো ব্যাটিং করতে পারে তাহলে পরবর্তীতে ভালো কিছু চিন্তা করতে পারব।’
টেস্টের এমন পরিস্থিতির জন্য নিজেদের প্রথম ইনিংসের ব্যর্থতাকে দায় দিচ্ছেন শান্ত। ২২ বছর বয়সি এই ব্যাটসম্যান মনে করেন, প্রথম ইনিংসে আরও ভালো করা উচিত ছিল। শেষ দিকের ব্যাটসম্যানরা ভালো করতে না পারায় দল পিছিয়ে পড়েছে বলে জানান শান্ত।
এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘প্রথম ইনিংসে আরও ভালো ব্যাটিং করা উচিৎ ছিল। ওখানে আমরা একটু পেছনে পড়ে গেছি। আমরা ভালো শুরু করেছিলাম। ৩ উইকেটে ২০০ রানের মত ছিলাম। ওখান থেকে পরে আর পার্টনারশিপ হয়নি। ঐ জায়গাতেই আমরা পিছিয়ে পড়েছি।’