আমরা শ্রীলঙ্কাকে জিততে সহায়তা করেছি: তামিম
ছবি: বিসিবি

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
জেলা-বিভাগে ক্রিকেটে উন্নতি না করলে তার বোর্ডে আসা প্রয়োজন নেই: তামিম
৩ মে ২৫
প্রথম দুই ম্যাচ জিতে সিরিজ নিশ্চিত করলেও তৃতীয় ও শেষ ওয়ানডেতে হেরেছে বাংলাদেশ। এদিন বাংলাদেশকে ৯৭ রানে হারিয়ে আইসিসির ওয়ানডে সুপার লিগে প্রথমবারের মতো পয়েন্ট অর্জন করলো শ্রীলঙ্কা। শেষ ম্যাচে লঙ্কানরা দাপুটের সঙ্গে খেললেও তামিম ইকবালের দাবি, বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা লঙ্কানদের জিততে সহায়তা করেছে।
সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচ হারায় এদিন শুরু থেকেই আক্রমণাত্বক ক্রিকেট খেলতে থাকে শ্রীলঙ্কার দুই ওপেনার দানুশকা গুনাথিলাকা ও কুশল পেরেরা। যেখানে পাওয়ার প্লের ১০ ওভারে কোন উইকেট হারিয়ে ৭৭ রান তুলে তাঁরা। তবে পাওয়ার প্লে শেষ হতেই লঙ্কানদের চেপে ধরে তাসকিন আহমেদ।

নিজের দ্বিতীয় ওভারে ফেরান গুনাথিলাকা ও পাথুম নিশানকাকে। লঙ্কানরা নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারালেও একপ্রান্ত আগলে রেখে রানের চাকা সচল রেখেছিলেন পেরেরা। তিনি ৯৯ বলে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ষষ্ঠ সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন।
৭ উইকেট নিয়ে প্রোটিয়াদের একাই ধসিয়ে দিলেন রাকিবুল, বিপর্যয়ে বাংলাদেশও
১৭ ঘন্টা আগে
যদিও এই ইনিংস খেলার পথে তিনবার জীবন পেয়েছেন এই লঙ্কান অধিনায়ক। যেখানে একবার করে মুস্তাফিজুর রহমান, আফিফ হোসেন ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের হাতে জীবন পেয়েছেন তিনি। যেখানে ৯৯ রানের সময় মুস্তাফিজের বলে ক্যাচ ছেড়েছিলেন মাহমুদউল্লাহ।
দলের গুরুত্বপূর্ণ সময়ে ক্যাচগুলো লুফে নিতে পারলে খেলার চিত্র ভিন্ন হতে পারতো। এদিন বোলাররা বেশ কিছু শর্ট বলও করেছেন। যা কিনা লঙ্কান ব্যাটসম্যানদের খেলতে সুবিধা হয়েছে। বাংলাদেশের এই ওয়ানডে অধিনায়ক মনে করেন, সুযোগগুলো কাজে লাগোতে পারলে শ্রীলঙ্কার ৩০ রান কম হতে পারতো।
এ প্রসঙ্গে ম্যাচ শেষে তামিম বলেন, ‘ওরা আক্রমণাত্মক মানসিকতা নিয়ে এ ম্যাচে এসেছিল এবং আমরা তাদের সেটি করতে সাহায্য করেছি। আমরা বেশি শর্ট বল করেছি। আমরা আমাদের সুযোগগুলো নেইনি, গুরুত্বপূর্ণ সময়ে দুটি ক্যাচ ফেলেছি এবং আমাদের হয়তো ৩০ রান কম তাড়া করতে হতো।’