promotional_ad

আইসিসির হল অব ফেমে সাঙ্গাকারা

আইসিসি
promotional_ad

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||


আরো পড়ুন

এমসিসির ১৩ সদস্যের পরামর্শক বোর্ডে জয় শাহ, চেয়ারম্যান সাঙ্গাকারা

২৪ জানুয়ারি ২৫
আইসিসির চেয়ারম্যান জয় শাহ (বামে), এবং শ্রীলঙ্কার সাবেক অধিনায়ক কুমার সাঙ্গাকারা (ডানে)

পাঁচটি আলাদা প্রজন্মের দুজন করে মোট ১০ জন কিংবদন্তি ক্রিকেটার জায়গা পেয়েছেন আইসিসির হল অব ফেমে। মূলত টেস্ট ক্রিকেটের মর্যাদাপূর্ণ ইতিহাস উদযাপনে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালের আগে তাঁদের এই বিশেষ সম্মান জানালো বিশ্ব ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি।


যেখানে আধুনিক ক্রিকেটের প্রজন্ম থেকে আইসিসির হল অব ফেমে জায়গা পেয়েছেন শ্রীলঙ্কার কুমার সাঙ্গাকারা ও জিম্বাবুয়ের অ্যান্ডি ফ্লাওয়ার। ১৯৯৬-২০২১৫ পর্যন্ত সময়টাকে আধুনিক ক্রিকেট যুগ বিবেচনায় নিয়ে তাঁদের দুজনকে অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে।


২০০০ সালের জুলাইয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক হয় সাঙ্গাকারার। এরপর ১৫ বছরের টেস্ট ক্যারিয়ারে দে??ের হয়ে খেলেছেন ১৩৪ টেস্ট। যেখানে ৫৭.৪০ গড়ে ১২ হাজার ৪০০ রান করেছেন বাঁহাতি এই ব্যাটসম্যান। এ ছাড়া উইকেটরক্ষক হিসেবে ১৮২ ক্যাচ নেয়ার পাশাপাশি ২০ বার স্টাম্পিং করেছেন।


promotional_ad

২০১৪ সালে বাংলাদেশের বিপক্ষে একই টেস্টে ৩১৯ ও ১০৫ রানের দুটি দারুণ ইনিংস খেলেছিলেন। এরপর ২০১৭ সালে মাত্র ১৬ রানের জন্য প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট টানা ছয়টি সেঞ্চুরি করার রেকর্ড ছাতছাড়া করেন। ২০১৫ সালে শেষবারের মতো শ্রীলঙ্কার হয়ে টেস্ট খেলতে নেমেছিলেন তিনি। কলম্বোর প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে ম্যাচটি ছিল ভারতের বিপক্ষে।


এদিকে আধুনিক ক্রিকেট যুগের আরেক ক্রিকেটার হিসেবে বেছে নেয়া হয়েছে জিম্বাবুয়ের ফ্লাওয়ারকে। জিম্বাবুয়ের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে আইসিসির হল অব ফেমে জায়গা পেয়েছেন সাবেক বাঁহাতি এই উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান। ১৯৯২ সালে ভারতের বিপক্ষে অভিষেক হওয়া ফ্লাওয়ার দেশের হয়ে খেলেছেন ৬৩ টেস্ট।


যেখানে ৫১.৪৫ গড়ে ৪ হাজার ৭৯৪ রান করেছেন। এ ছাড়া ১৫১ ক্যাচ নেয়ার সঙ্গে ৯ বার স্টাম্পিং করেছেন। ২০০০ সালে ভারতের বিপক্ষে নাগপুরে অপরাজিত ২৩২ রানের ইনিংস খেলেছিলেন তিনি। যা সেই সময় উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান হিসেবে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রানের ইনিংস।


আইসিসির হল অব ফেমের বাকি চার প্রজন্ম থেকে বেছে নেয়া হয়েছে আরও আট ক্রিকেটারকে। শুরুর দিকের ক্রিকেট যুগ (১৯১৮ সালের আগ পর্যন্ত) থেকে বেছে নেয়া হয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকার অব্রি ফকনার ও অস্ট্রেলিয়ার মন্টি নোবেল। বিশ্বযুদ্ধের মাঝের যুগে (১৯১৮-১৯৪৫) ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্যার লিরি কন্সটেন্টটিভ ও অস্ট্রেলিয়ার স্ট্যান ম্যাকক্যাব।


বিশ্বযুদ্ধের পরের যুগে (১৯৪৬-১৯৭০) ভারতের ভানু মানকাড ও ইংল্যান্ডের টেড ডেক্সটার। ওয়ানডে যুগে (১৯৭১-১৯৯৫) ওয়েস্ট ইন্ডিজের ডেসমন্ড হাইন্স ও ইংল্যান্ডের বব উইলিস। পাঁচটি প্রজন্ম থেকে ছয়জন করে ক্রিকেটারকে বেছে নিয়েছে আইসিসির হল অব ফেম নমিনেশন কমিটি।


পরবর্তীতে হল অব ফেম ভোটিং অ্যাকাডেমির অনলাইন ভোটের মাধ্যমে ১০ জন ক্রিকেটারকে বেছে নেয়া হয়েছে। ভোটিং অ্যাকাডেমিতে ছিলেন আইসিসির হল অব ফেমার, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার্স অ্যাসেসিয়েশনের প্রতিনিধি, প্রখ্যাত সাংবাদিক ও আইসিসির সিনিয়র কর্তারা।



আরো খবর

সম্পাদক এবং প্রকাশক: মোঃ কামাল হোসেন

বাংলাদেশের ক্রিকেট জগতে এক অপার আস্থার নাম ক্রিকফ্রেঞ্জি। সুদীর্ঘ ১০ বছর ধরে ক্রিকেট বিষয়ক সকল সংবাদ পরম দায়িত্ববোধের সঙ্গে প্রকাশ করে আসছে ক্রিকফ্রেঞ্জি। প্রথমে শুধুমাত্র সংবাদ দিয়ে শুরু করলেও বর্তমানে ক্রিকফ্রেঞ্জি একটি পরিপূর্ণ অনলাইন মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম।

মেইল: cricfrenzy@gmail.com
ফোন: +880 1305-271894
ঠিকানা: ২য় তলা , হাউজ ১৮, রোড-২
মোহাম্মাদিয়া হাউজিং সোসাইটি,
মোহাম্মাদপুর, ঢাকা
নিয়োগ ও বিজ্ঞপ্তি
বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ
নিয়ম ও শর্তাবলী
নীতিমালা
© ২০১৪-২০২৪ ক্রিকফ্রেঞ্জি । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
footer ball