বাংলাদেশে রান করার প্রত্যাশা কমাতে হবে: রবীন্দ্র

ছবি: সংগৃহীত

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
আইপিএলে নাও ফিরতে পারেন স্টার্ক-বোল্টরা
১১ মে ২৫
বাংলাদেশ-অস্ট্রেলিয়া সিরিজে মিরপুর শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামের মন্থর উইকেটে রান করতে বেগ পেতে হয়েছে দুই দলের ব্যাটসম্যানদের। টি-টোয়েন্টি ম্যাচ হলে?? পুরো সিরিজে দলীয় সর্বোচ্চ ১৩১ রান। সেই ছোট লক্ষ্যও তাড়া করতে পারেনি অস্ট্রেলিয়া।
ঢাকায় সফরে আসার আগে ঘরে বসে বাংলাদেশ-অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দেখেছেন নিউজিল্যান্ডের ক্রিকেটার। কিউইদের হয়ে অভিষেকের অপেক্ষায় থাকা রাচিন রবীন্দ্রর দাবি, বাংলাদেশে রান করার প্রত্যাশা কমাতে হবে। সেই সঙ্গে তিনি মনে করেন, এখানে ওভার প্রতি ৬ রান করতে পারাটাই ভালো ব্যাপার।

এ প্রসঙ্গে রবীন্দ্র বলেন, ‘এখানে অনেকটা সোজা ব্যাটে খেলতে হবে। একটু বুঝে ব্যাট করতে হবে। এখানে হয়তো ওভার প্রতি ৬ রান করে তুলতে পারলেই সেটা ভালো ব্যাপার। নিউজিল্যান্ডে যেটা ওভার প্রতি ৮ বা ১০ রান। এখানে হয়তো আমাদের রান করার প্রত্যাশা একটু কমাতে হবে। উইকেটে গিয়ে বুঝতে হবে, কেমন রান করতে চাই আমরা। অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে সিরিজে যা দেখেছি, এখানে হয়তো ১৩০ রান জয়ের মতো স্কোর।’
নাইম-বিজয়ের আক্ষেপের দিনে মিরপুরে বৃষ্টির দাপট
২১ মে ২৫
নিউজিল্যান্ডে পেস বান্ধব উইকেটে খেলে অভ্যস্ত হলেও বাংলাদেশে মন্থর উইকেটে খেলতে হবে নিউজিল্যান্ডকে। এই ধরনের কন্ডিশনের খুব বেশি পরিচিত নন তাঁরা। ২০১৬ সালে যুব দলের হয়ে বাংলাদেশ সফরে আসলেও তরুণ অলরাউন্ডার রবীন্দ্রর দাবি, এখানের কন্ডিশন অচেনা।
এদিকে বেশিরভাগ ক্রিকেটারের মিরপুরের রহস্যময় উইকেটে খেলার অভিজ্ঞতা না থাকায় কিউইদের জন্য বাড়তি চ্যালেঞ্জ অপেক্ষা করছে। যদিও চ্যালেঞ্জ উতরে যেতে চান রবীন্দ্র। সিরিজ শুরুর আগে আগামী কয়েকদিন নিয়মিত অনুশীলন করে তারপর বাংলাদেশকে হারাতে নিজেদের পরিকল্পনা করতে চায় নিউজিল্যান্ড।
রবীন্দ্র বলেন, ‘অবশ্যই একটু অচেনা কন্ডিশন। নিউজিল্যান্ডে আমরা যেমন পাই, সেটির চেয়ে ভিন্ন। এই কন্ডিশন ও তাপের সঙ্গে একটু মানিয়ে নিতে হবে। অবশ্যই অনেক আলাদা এখানে। পিচ অনেক টার্ন করবে, বল থমকে আসবে। আমাদের জন্য তাই দারুণ চ্যালেঞ্জ হবে এটি। আগামী কয়েক দিনে এখানে মানিয়ে নেওয়া ও নিজেদের পরিকল্পনা সাজিয়ে নিতে হবে।’