মিলসের ইনজুরিতেই ভুগেছে ইংল্যান্ড: নাসের হুসেইন

ছবি: সংগৃহীত

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট, সাকিবদের দেশপ্রেম ও নাসেরের চোখে বাস্তবতা
৩০ মার্চ ২৩
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের মাঝপথে থাই স্ট্রেইনের ইনজুরির কারণে ছিটকে যান টাইমাল মিলস। ইংল্যান্ডের এই পেসারের ইনজুরিই কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে ইংল্যান্ডের জন্য, সেমিফাইনাল ম্যাচ শেষে উপলদ্ধি নাসের হুসেইনের।
সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ডকে ১৬৭ রানের বড় লক্ষ্য দেয় ইংল্যান্ড। ম্যাচের এক পর্যায়ে চার ওভারে ৫৭ রান লাগত কিউইদের। ডেথ বোলারদের ব্যর্থতা ও জিমি নিশামের বিধ্বংসী ইনিংসে এক ওভার হাতে রেখেই ম্যাচ জিতে যায় কিউইরা।
জর্ডানের করা ইনিংসের ১৭তম ওভারে ২৩ রান নেয় নিউজিল্যান্ড। আদিল রশিদের করা ১৮তম ওভারে তারা নেয় ১৪ রান। এরপর ক্রিস ওকসের করা ১৯তম ওভারে ২০ রান নিয়ে ম্যাচ জিতে কিউইরা। এমন দিনে মিলসকে অনুভব করেছেন নাসের।

তিনি বলেন, 'টাইমাল মিলসের ইনজুরি আমাদের জন্য অনেক বড় ক্ষতি। ইনিংসের শেষদিকে মিলসের শর্ট বল এবং স্লোয়ার বলগুলো খেলা অনেক কঠিন। কিন্তু সে দলেই ছিল না। শেষদিকে ইংল্যান্ডের পক্ষে কিছুই যায়নি।'
একইসঙ্গে জর্ডান, রশিদ ও ওকসের করা তিনটি ওভারের সমালোচনা করেন ইংল্যান্ডের সাবেক এই অধিনায়ক। ১১ বলে ২৭ রান করা নিশামকে জায়গামত বোলিং করতে পারেনি কেউ, দাবি করেন নাসের।
তিনি আরও বলেন, 'লিভিংস্টোনের ১৬ ওভারের পর সবই শেষ হয়ে যায়। চাপের মুখে ক্রিস জর্ডান কিছুই করতে পারেনি। সে ওয়াইড লেংথে বা স্লটে বল করে গেছে। নিশাম বা এই ধরনের কাউকে এমন বোলিং করলে আপনার খেসারত দিতেই হবে।'
এবারের আসর শুরুর আগে ইনজুরির কারণে ইংল্যান্ড দলে ছিলেন না জফরা আর্চার, স্যাম কারানের মতো ইনফর্ম বোলিং অলরাউন্ডাররা। ইনজুরি তো ছিল, সাথে মানসিক অবসাদের কারণে ক্রিকেট থেকেও দূরে ছিলেন জেনুইন অলরাউন্ডার বেন স্টোকস।
ইনজুরির ছোবল ছিল আসরের মাঝপথেও। মিলস ছাড়াও চোটের কারণে ছিটকে গেছেন ওপেনার জেসন রয়ও।