বোলাররা শতভাগ দিয়েছে: হেরাথ

ছবি: সংগৃহীত

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
৭ উইকেট নিয়ে প্রোটিয়াদের একাই ধসিয়ে দিলেন রাকিবুল, বিপর্যয়ে বাংলাদেশও
৭ ঘন্টা আগে
ক্রাইস্টচার্চে প্রথম দিন একেবারেই বিবর্ণ কেটেছে বাংলাদেশের বোলারদের। পুরো নব্বই ওভার ঘাম ঝড়িয়ে কিউইদের মাত্র একটি উইকেট ফেলতে পেরেছেন এবাদত হোসেন-তাসকিন আহমেদরা। দিন শেষে স্পিন বোলিং কোচ রঙ্গনা হেরাথ অবশ্য বোলারদের নিবেদনের প্রশংসা করেছেন। তার মতে, শতভাগ উজাড় করে দিয়েছেন বাংলাদেশের বোলাররা।
ক্রাইস্টচার্চ টেস্টের আগের দিনই জানা যায়, টস জিতলে বোলিং নেবেন মুমিনুল হক। হলোও তাই। বাংলাদেশ টস জিতে নিউজিল্যান্ডকে ব্যাটিংয়ে পাঠায়। পরিকল্পনা ছিল হ্যাগলি ওভালের ঘাসে ঢাকা উইকেটে টাইগার পেসারদের বারুদে বিধ্বস্ত হবে কিউইদের ব্যাটিং লাইনআপ।

কিন্তু তেমন কিছুই হয়নি। তাসকিন, এবাদত ও শরিফুল ইসলামরা সারাদিনই হন্য হয়ে উইকেটের খোঁজে দিন পার করেছেন। আর ওভারপ্রতি প্রায় ৪ গড়ে রান তুলেছে কিউইরা। প্রথম দিন শেষে ৯০ ওভার খেলে তাদের সংগ্রহ এক উইকেটে ৩৪৯ রান। একমাত্র উইকেটটি পেয়েছেন শরিফুল। রঙ্গনা হেরাথ অবশ্য সব বোলারের চেষ্টার প্রশংসাই করেছেন।
নাইম-বিজয়ের আক্ষেপের দিনে মিরপুরে বৃষ্টির দাপট
২১ মে ২৫
তিনি বলেন, 'সত্যি বলতে, দিনটা আমাদের ভালো যায়নি। তবে সর্বোপরি টম লাথাম ও ডেভন কনওয়েকে কৃতিত্ব দিতে হয়। তারা খুবই ভালো ব্যাটিং করেছে। একইসঙ্গে, আমাদের ফাস্ট বোলাররা তাদের শতভাগ দিয়েছে, স্পিনাররাও দিয়েছে। আমি নিশ্চিত যে ছেলেরা আগামীকাল ঘুরে দাঁড়াবে এবং তাদের সেরাটা দিবে।'
মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্ট জয়ে অনবদ্য অবদান রাখেন এবাদত-তাসকিন-শরিফুলরা। এক এবাদতের কাছেই হার মানতে বাধ্য হয় কিউইরা। ক্রাইস্টচার্চের প্রথম দিনে অবশ্য সবচেয়ে বেশি বিবর্ণ ছিলেন এবাদত।
ওভারপ্রতি প্রায় সাড়ে ৫ ইকোনমিতে ২১ ওভারে ১১৪ রান দেন মাউন্ট মঙ্গানুই টেস্ট জয়ের নায়ক। তাসকিন ২২ ওভার বোলিং করে দিয়েছেন ৬৮ রান। তুলনামূলক সফল শরিফুল ১৮ ওভারে দেন ৫০ রান, নেন একটি উইকেট। এদিন ২৫ ওভার হাত ঘুরিয়ে ৯৫ রান দেন স্পিনার মেহেদী হাসান মিরাজ।