promotional_ad

স্টোকস-ম্যাককালামের 'অভিষেক' টেস্টে নায়ক রুট

সংগৃহীত
promotional_ad

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||


সময়ের পালা বদলে নতুন রুপে ২২ গজে ফিরল ইংল্যান্ড। 'নতুন' অধিনায়ক ও কোচের অধীনে ৯ টেস্ট পর জয়ের মুখ দেখল ইংলিশরা। সঙ্গে জো রুটের সেঞ্চুরি ও ১০০০০ রানের মাইলফলক ছোঁয়া লর্ডস টেস্টে স্বাগতিকরা জয় পায় ৫ উইকেটে।


সিরিজের প্রথম টেস্টে ২৭৭ রানের লক্ষ্য তাড়ায় তৃতীয় দিন শেষে ইংল্যান্ডের সংগ্রহ ছিল ৫ উইকেটে ২১৬ রান। জয়ের জন্য ৫ উইকেট হাতে রেখে তাদের দরকার আর ৬১ রান। রুট অপরাজিত ছিলেন ৭৭ রানে ও বেন ফোকস ছিলেন ৯ রানে।


চতুর্থ দিন সকালের আবহাওয়া ছিল মেঘলা। কিন্তু নিউজিল্যান্ডের পেসারদের সেই সুযোগ কাজে লাগাতে দেননি রুট-ফোকস। উল্টো খানিকটা দ্রুত গতিতেই রান তুলেছেন দুজন। দিনের প্রথম ১০ ওভারে কোন প্রকার সুযোগই তৈরি করতে পারেননি ট্রেন্ট বোল্ট-কাইল জেমিসনরা।


৭৭তম ওভারের তৃতীয় বলে টিম সাউদিকে মিড উইকেটের ওপর দিয়ে ২ রান হাঁকিয়ে রুট তুলে নেন ক্যারিয়ারের ২৬তম টেস্ট সেঞ্চুরি। সঙ্গে পৌঁছে যান ১৪তম ক্রিকেটার হিসেবে ১০০০০ রানের মাইলফলকে। অ্যালিস্টার কুকের পর দ্বিতীয় ইংলিশ ক্রিকেটার হিসেবে এই কীর্তি গড়েন রুট।


promotional_ad

রুটের মাইলফলকে পা দেয়ার সঙ্গে ইংলিশদের জয়ের পথটা আরও সহজ হয়ে যায়। ৭৯তম ওভারের প্রথম দুই বলে জোড়া বাউন্ডারি হাঁকিয়ে স্বাগতিকদের জয়ের আরও কাছে নিয়ে যান সাবেক এই অধিনায়ক। পঞ্চম বলে পুল করে আরও একটি বাউন্ডারি হাঁকিয়ে ইংলিশদের জয় নিশ্চিত করেন রুট। 


রুট অপরাজিত থাকেন ১১৫ রানে, ফোকস করেন ৩২ রান। এই দুজনের ১৭৩ বলে করা ১২০ রানের জুটিতে হেসেখেলে মাঠ ছাড়ে ইংলিশরা। নিউজিল্যান্ডের হয়ে ৭৯ রানে ৪ উইকেট নেন কাইল জেমিসন। ৭৩ রানে এক উইকেট নেন বোল্ট।


এর আগে প্রথম ইনিংসে ৪০ ওভারে ১৩২ রানে অল আউট হয় নিউজিল্যান্ড। সর্বোচ্চ ৪২ রান করেন কলিন ডি গ্রান্ডহোম। ৪টি করে উইকেট নেন জেমস অ্যান্ডারসন ও ম্যাথু পটস। ব্যাটিংয়ে নেমে ৪৩ ওভারে ইংল্যান্ড অল-আউট হয় ১৪১ রানে। জ্যাক ক্রলি করেন ৪৩, টিম সাউদি নেন ৪ উইকেট।


৯ রানের লিড নেয়া ইংলিশদের টার্গেট দিতে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নেমে সফরকারীরা ৯১.৩ ওভারে অল আউট হয় ২৮৫ রানে। ড্যারেল মিচেল ১০৮ ও টম ব্লান্ডেল করেন ৯৬ রান। ৩টি করে উইকেট নেন ব্রড ও পটস। জবাবে ২৭৭ রানের লক্ষ্য ৫ উইকেট হাতে রেখেই জিতে যায় ইংল্যান্ড। 


সংক্ষিপ্ত স্কোর:


নিউজিল্যান্ড প্রথম ইনিংস: ৪০ ওভারে ১৩২ অল আউট (গ্রান্ডহোম ৪২*) (পটস ৪/১৩) 


ইংল্যান্ড প্রথম ইনিংস: ৪২.৫ ওভারে ১৪১ অল আউট (ক্রলি ৪৩) (সাউদি ৪/৫৫)


নিউজিল্যান্ড দ্বিতীয় ইনিংস: ৯১.৩ ওভারে ২৮৫ অল আউট (মিচেল ১০৮) (পটস ৩/৫৫)


ইংল্যান্ড দ্বিতীয় ইনিংস: ৭৮.৫ ওভারে ২৭৯/৫ (রুট ১১৫*) (জেমিসন ৪/৭৯) 



আরো খবর

সম্পাদক এবং প্রকাশক: মোঃ কামাল হোসেন

বাংলাদেশের ক্রিকেট জগতে এক অপার আস্থার নাম ক্রিকফ্রেঞ্জি। সুদীর্ঘ ১০ বছর ধরে ক্রিকেট বিষয়ক সকল সংবাদ পরম দায়িত্ববোধের সঙ্গে প্রকাশ করে আসছে ক্রিকফ্রেঞ্জি। প্রথমে শুধুমাত্র সংবাদ দিয়ে শুরু করলেও বর্তমানে ক্রিকফ্রেঞ্জি একটি পরিপূর্ণ অনলাইন মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম।

মেইল: cricfrenzy@gmail.com
ফোন: +880 1305-271894
ঠিকানা: ২য় তলা , হাউজ ১৮, রোড-২
মোহাম্মাদিয়া হাউজিং সোসাইটি,
মোহাম্মাদপুর, ঢাকা
নিয়োগ ও বিজ্ঞপ্তি
বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ
নিয়ম ও শর্তাবলী
নীতিমালা
© ২০১৪-২০২৪ ক্রিকফ্রেঞ্জি । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
footer ball