শুরুর ধাক্কা সামলে বেয়ারস্টো-ওভারটনের ব্যাটে ইংল্যান্ডের লড়াই

ছবি: সংগৃহীত

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
ইনজুরিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ থেকে বাদ আর্চার
৯ ঘন্টা আগে
নিউজিল্যান্ডের করা ৩২৯ রানের জবাবে খেলতে নেমে মাত্র ২১ রানেই ৪ উইকেট হারিয়ে বিপর্যয়ে পড়েছিল ইংল্যান্ড। দলীয় ৫৫ রানে আরও দুই উইকেট হারালে ম্যাচ থেকে ছিটকে যাওয়ায় শঙ্কায় ছিল ইংলিশরা। তবে জেমি ওভারটনকে নিয়ে দারুণ এক জুটি গড়ে ইংল্যান্ডকে পথ হারাতে দেননি জনি বেয়ারস্টো।
তিনি দিন শেষে ১৩০ রানে অপরাজিত আছেন। আর ওভারটন ৮৯ বলে অপরাজিত। দুজনের অবিচ্ছিন্ন জুটির রান ২২৩ বলে ২০৯। টেস্টে এই প্রথম সপ্তম উইকেটে দুইশো পেরুনো জুটি দেখলো। ইংল্যান্ডের ব্যাটিংয়ে সবচেয়ে বড় ধস নামিয়েছেন কিউই পেসার ট্রেন্ট বোল্ট। তিনি ৩ উইকেট তুলে নিয়েছেন। ২ উইকেট নিয়েছেন নেইল ওয়েগনার। আর এক উইকেট গেছে টিম সাউদির ঝুলিতে।
লিডসের হেডিংলিতে ইংল্যান্ড দিন শেষ করেছে ৬ উইকেটে ২৬৪ রান তুলে। দ্বিতীয় দিন শেষে ইংলিশরা পিছিয়ে আছে ৬৫ রানে। এদিন ৫ উইকেটে ২২৫ রান নিয়ে ব্যাট করতে নামে নিউজিল্যান্ড। স্কোরবোর্ডে ১৮ রান যোগ হতে টম ব্লান্ডেলকে হারায় তারা।

কিউই এই ব্যাটারের ব্যাট থেকে এসেছে ৫৫ রান। বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি মাইকেল ব্রেসওয়েলও। তিনি ১৩ রান করে ফিরলে টিম সাউদিকে নিয়ে দারুণ এক সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন ফর্মের তুঙ্গে থাকা ড্যারিল মিচেল। তিনি ২২৮ বলে ১০৯ রানের ইনিংস খেলেছেন।
নাইম-বিজয়ের আক্ষেপের দিনে মিরপুরে বৃষ্টির দাপট
২১ মে ২৫
সাউদির ব্যাট থেকে এসেছে ৩৩ রান। শেষদিকে ওয়েগনার ৪ রানে ফিরে গেলে নিউজিল্যান্ডের ইনিংস গুটিয়ে যায়। ইংল্যান্ডের হয়ে ৫ উইকেট তুলে নিয়েছেন জ্যাক লিচ। আর স্টুয়ার্ট ব্রড ৩ উইকেট নিয়েছেন। একটি করে উইকেট পেয়েছেন ম্যাট পটস ও ওভারটন।
সংক্ষিপ্ত স্কোর-
নিউজিল্যান্ড (প্রথম ইনিংস)- ৩২৯/১০ (১১৭.৩ ওভার) (মিচেল ১০৯, ব্লান্ডেল ৫৫, সাউদি ৩৩; ব্রড ৩/৬২, লিচ ৫/১০০)।
ইংল্যান্ড (প্রথম ইনিংস)- ২৬৪/ ৬ (৪৯ ওভার) (বেয়ারস্টো ১৩০*, জেমি ওভারটন ৮৯*; বোল্ট ৩/৭৩, ওয়েগনার ২/৫৩)