promotional_ad

আমি অপরাধী নই, আপিলের অধিকার সবার আছে: ওয়ার্নার

সংগৃহীত
promotional_ad

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||


আরো পড়ুন

‘ট্রফি না জিতলে এক মৌসুমে ৬০০—৭০০ রান করার দাম নেই’

১ মে ২৫
বিসিসিআই

নেতৃত্ব থেকে নিষেধাজ্ঞা উঠে গেছে ডেভিড ওয়ার্নারের। সাবেক এই সহ-অধিনায়কের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে নিজেদের আইনেও খানিকটা পরিবর্তন আনল ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া (সিএ)। এমন সংবাদ প্রকাশ করছে অস্ট্রেলিয়ার গণমাধ্যমগুলো। এদিকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার জন্য পুনরায় আপিল (আবেদন) করতে পেরে আনন্দিত ওয়ার্নার। তবে আপিলে দীর্ঘসূত্রিতা থাকায় হতাশ তিনি।


২০১৮ সালে বল বিকৃতি কান্ডে জড়িয়ে অধিনায়কত্বে নিষেধাজ্ঞা পেয়েছিলেন সেই সময়ের অস্ট্রেলিয়া দলের অধিনায়ক স্টিভ স্মিথ এবং সহ-অধিনায়ক ওয়ার্নার। এমন ঘটনায় অস্ট্রেলিয়ার হয়ে এক বছর না খেলতে পারার পাশাপাশি নেতৃত্ব থেকে আজীবনের নিষেধাজ্ঞা পান ওয়ার্নার।


সম্প্রতি আপিল করে সেই দায় থেকে মুক্তি পেয়েছেন ওয়ার্নার। গত ফেব্রুয়ারি থেকেই বাঁহাতি এই ওপেনারের নেতৃত্বের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার বিষয়টি আলোচনায় আসে। এ নিয়ে দফায় দফায় বৈঠক করে সংশ্লিষ্টরা।


promotional_ad

ওয়ার্নারকে পুনরায় নেতা হওয়ার জন্য উপযুক্ত করতে যে সংশোধনী করা হয়েছে, তাতে বলা হয়েছে খেলোয়াড় ও স্টাফরা দীর্ঘমেয়াদী শাস্তি পরিবর্তনের জন্য আবেদন করতে পারবেন। পরবর্তীতে তিন সদস্যের প্যানেল মেম্বাররা সেই আবেদন তদন্ত করবে।


আরো পড়ুন

টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে ৪ ম্যাচ জিতে প্রায় ৯ কোটি টাকা পেল বাংলাদেশ

১৫ মে ২৫
বাংলাদেশ দল, ফাইল ফটো

অর্থাৎ উক্ত খেলোয়াড় বা স্টাফ আসলেই অনুতপ্ত হয়েছেন কিনা এবং পুনর্বাসন প্রক্রিয়া পর্যাপ্তভাবে সম্পূর্ণ হয়েছে কিনা সেটাই তারা দেখবেন। সমস্ত প্রক্রিয়াটিকে আপিল বা রিভিউ বলছে না সিএ। বরঞ্চ এটাকে তারা বলছে মডিফাই বা আইনি পরিবর্তন।


পুরো ঘটনা সম্পর্কে ওয়ার্নারের বক্তব্য, 'আমি অপরাধী নই। এটার জন্য আপনি কোনো না কোনো সময় আপিল করতে চাইবেন। আমি বুঝতে পারছি, নিষিদ্ধ ওরা কাউকে করতেই পারে। তবে সারা জীবনের জন্য নিষিদ্ধ করে দেয়াটা অবশ্যই অনেক নির্মম।'


'ব্যাপারটা হতাশার, কেননা এটা সম্পন্ন হতে অনেক সময় লেগেছে। এটা সম্ভবত ফেব্রুয়ারি থেকেই আলোচনা চলছিল। এটা আমার এবং আমার পরিবারের জন্য এবং যারা এটায় সংযুক্ত ছিল তাদের জন্য চরম হতাশার ছিল।'


নেতৃত্ব থেকে ওয়ার্নার আজীবন নিষেধাজ্ঞা পেলেও স্মিথ মাত্র দুই বছরের সাজা পান। যেটা কাটিয়ে অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট সহ-অধিনায়কত্বও পান তিনি। এমনকি শেষবারের অ্যাশেজ সিরিজে অস্ট্রেলিয়ার নিয়মিত টেস্ট অধিনায়ক প্যাট কামিন্স যখন করোনা আক্রান্ত হন, তখন অ্যাডিলেড টেস্ট নেতৃত্ব দেন স্মিথ।



আরো খবর

সম্পাদক এবং প্রকাশক: মোঃ কামাল হোসেন

বাংলাদেশের ক্রিকেট জগতে এক অপার আস্থার নাম ক্রিকফ্রেঞ্জি। সুদীর্ঘ ১০ বছর ধরে ক্রিকেট বিষয়ক সকল সংবাদ পরম দায়িত্ববোধের সঙ্গে প্রকাশ করে আসছে ক্রিকফ্রেঞ্জি। প্রথমে শুধুমাত্র সংবাদ দিয়ে শুরু করলেও বর্তমানে ক্রিকফ্রেঞ্জি একটি পরিপূর্ণ অনলাইন মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম।

মেইল: cricfrenzy@gmail.com
ফোন: +880 1305-271894
ঠিকানা: ২য় তলা , হাউজ ১৮, রোড-২
মোহাম্মাদিয়া হাউজিং সোসাইটি,
মোহাম্মাদপুর, ঢাকা
নিয়োগ ও বিজ্ঞপ্তি
বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ
নিয়ম ও শর্তাবলী
নীতিমালা
© ২০১৪-২০২৪ ক্রিকফ্রেঞ্জি । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
footer ball