মিলনের ৫ উইকেটের পর সেইফার্টের ঝড়ে কিউইদের সমতা

ছবি: সংগৃহীত

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
নাইম-বিজয়ের আক্ষেপের দিনে মিরপুরে বৃষ্টির দাপট
১৭ ঘন্টা আগে
সিরিজের প্রথম ম্যাচটি সুপার ওভারে জিতে নিলেও দ্বিতীয় ম্যাচে জয় পেল না শ্রীলঙ্কা। ডুনেডিনে নিউজিল্যান্ডের কাছে ৯ উইকেটে হেরেছে দলটি। প্রথমে অ্যাডাম মিলনের তোপের মুখে পড়ে মাত্র ১৪১ রানেই গুঁটিয়ে গেছে দলটি। লঙ্কান কফিনে পেরেক ঠুকে দেয়ার কাজটি করেছেন টিম সেইফার্ট।
টস হেরে ব্যাটিং করতে নেমে শুরু থেকেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারায় শ্রীলঙ্কা। ২৯ রানের মধ্যে দুই ওপেনার কুশল মেন্ডিস এবং পাথুম নিশাঙ্কাকে হারায় দলটি। ৫ বলে ১০ রান করা মেন্ডিসকে ফিরিয়েছেন বেন লিস্টার।

৯ বলে ৯ রান করা নিশাঙ্কাকে ফিরিয়ে উইকেটের খাতা খোলেন মিলনে। তারপর ৬২ রানের জুটি গড়েন কুশল পেরেরা এবং ধনঞ্জয়া ডি সিলভা। এই জুটিও ভাঙেন মিলনে। ১২তম ওভারে মিলনেকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে ডিপ মিড উইকেটে ক্যাচ দেন পেরেরা।
এক মাসের জন্য শ্রীলঙ্কার ব্যাটিং পরামর্শক ইংল্যান্ডের বুন
১৬ মে ২৫
জিমি নিশাম তার ক্যাচটি লুফে নেয়ার আগে ৩২ বলে ৩৫ রান করেন তিনি। তারপর থেকে আবারও উইকেট হারাতে থাকে শ্রীলঙ্কা। বাকি ৫০ রানের মধ্যে আটটি উইকেট হারায় দলটি। এর মধ্যে শেষ ছয়টি উইকেট দলটি হারিয়েছে ১৯ রানের মধ্যে।
ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৭ রান আসে ধনঞ্জয়ার ব্যাটে। শেষদিকে ১৯ বলে ২৪ রানের ইনিংস খেলেন আগের ম্যাচে শ্রীলঙ্কাকে জেতানো চারিথ আসালঙ্কা। কিউইদের হয়ে ২৬ রান খরচায় পাঁচ উইকেট নেন মিলনে। দুটি উইকেট নেন লিস্টার।
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে আগ্রাসী সূচনা করে কিউই ওপেনাররা। উদ্বোধনী জুটিতে ৪০ রান তোলে দলটি। ৩.২ ওভারে এই জুটি ভাঙেন কাসুন রাজিথা। চাদ বাওয়েসকে বিদায় করেন তিনি। ১৫ বলে ৩১ রান করেন বাওয়েস।
এরপর দলের জয় নিশ্চিত করেই মাঠ ছাড়েন সেইফার্ট এবং অধিনায়ক টম লাথাম। ৪৩ বলে তিনটি চার এবং ছয়টি ছক্কায় ৭৯ রানে অপরাজিত থাকেন সেইফার্ট। লাথামের ব্যাটে আসে ৩০ বলে অপরাজিত ২০ রান। ১৪.৪ ওভারেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় কিউইরা।