promotional_ad

২০০৫ সালের মতো প্রভাব ফেলবে এবারের অ্যাশেজ, বলছেন স্টোকস-কামিন্স

সংগ্রহীত
promotional_ad

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||


আরো পড়ুন

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ইংল্যান্ডের একাদশ ঘোষণা, ফিরলেন স্টোকস

২৩ ঘন্টা আগে
লম্বা সময় পর মাঠে ফিরলেন বেন স্টোকস, ফাইল ফটো

১৬ বছরের আক্ষেপ ঘুচিয়ে অ্যান্ড্রু ফ্লিনটফ, স্টিভ হার্মিসন, সাইমন জোন্সদের কল্যাণে অস্ট্রেলিয়াকে উড়িয়ে দিয়ে সেবার অ্যাশেজ জিতেছিল ইংল্যান্ড। ২০০৫ সালের সেই সিরিজকে বলা হয়ে থাকে ইতিহাসের সেরা অ্যাশেজ। অনেকের ধারণা ইংলিশদের সেই জয়ের সিরিজ তরুণদের ব্যাপকভাবে টেস্টের প্রতি ভালোবাসা তৈরি করেছিল। বেন স্টোকস মনে করেন, ইংল্যান্ডের বর্তমান দলটাও একই রকম প্রভাব ফেলতে পেরেছে।


২০০৫ অ্যাশেজের সময় স্টোকসের বয়স ছিল মাত্র ১৪ বছর। এত অল্প বয়সে কেভিন পিটারসেন, ফ্লিনটফ, হার্মিসনদের খেলা সেই অ্যাশেজ দেখে অনুপ্রাণিত হয়েছিলেন ইংল্যান্ডের বর্তমান অধিনায়ক। এবারের অ্যাশেজে ইংল্যান্ডকে নেতৃত্ব দিয়েছেন সেই স্টোকসই।


promotional_ad

২-০ তে পিছিয়ে পড়লেও শেষ পর্যন্ত ২-২ ব্যবধানে অ্যাশেজ সিরিজ ড্র করেছে ইংলিশরা। যেখানে ভিন্ন ঘরানার এক ক্রিকেট খেলেছে তারা। সবাই যখন টেস্ট ক্রিকেটকে হারানোর শঙ্কা ডুবেছিল তখনই সাদা পোশাককে বাঁচিয়ে রাখতে ভিন্ন পন্থা অবলম্বন করেছে ব্রেন্ডন ম্যাককালামের দল। তবে বাজবলে পুরো পৃথিবীকে আনন্দ দিয়েছে ইংলিশরা। যা টেস্ট ক্রিকেটকে বাঁচিয়ে রাখতে সহায়তা করবে বলে মনে করেন ইংল্যান্ডের অধিনায়ক।


আরো পড়ুন

আইপিএলে খেলতে ভারতে ফিরছেন কামিন্স-হেড

১৩ মে ২৫
ট্রাভিস হেড ও প্যাট কামিন্স, আইপিএল

স্টোকস বলেন, ‘সত্যি বলতে আমি আশা করি আমরা নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করতে পেরেছি। আমি যদি ২০০৫ অ্যাশেজের দিকে তাই তাহলে আমি জানি তরুণ একজন হিসেবে সেই সিরিজটা আমার জন্য কি ছিল। আশা করি ২০০৫ সালে আমার বয়সের কেউ একজন সেটা দেখেছে এবং বলেছে ২১ কিংবা ২২ বছর বয়সে আমি এটাই করতে চাই।’


২০২৩ সালের সিরিজটা টেস্ট ক্রিকেটের জন্য প্রয়োজন ছিল বলে মনে করেন স্টোকস। তিনি বলেন, ‘সাধারণত এই সিরিজটা টেস্ট ক্রিকেটের জন্য প্রয়োজন। দুইটা মানসম্পন্ন ৬-৭ সপ্তাহ লড়াই করেছে। যে ধরনের ক্রিকেট খেলা হয়েছে তা থেকে আপনি আসলেই চোখ ফেরাতে পারবেন না।’


অ্যাশেজ মানেই অন্যরকম কোন কিছু। ইংল্যান্ড কিংবা অস্ট্রেলিয়ার সমর্থক কিংবা ক্রিকেটারদের কাছে সেটা আরও বেশি কিছু। প্যাট কামিন্স ছোটবেলায় ২০০৫ অ্যাশেজ দেখেছিলেন। স্টোকসের মতো সেই সিরিজ অনুপ্রাণিত করেছিল কামিন্সকেও। অস্ট্রেলিয়ার অধিনায়ক মনে করেন সদ্য সমাপ্ত সিরিজটাও একইরকম প্রভাব ফেলবে।


এ প্রসঙ্গে কামিন্স বলেন, ‘বহু দর্শক, অনেক মানুষ ক্রিকেটে আগ্রহী। এটা কতটা ভালো? এর চেয়ে আসলে ভালো হতে পারে না। ২০০৫ সালে আমি একেবারে তরুণ ছিলাম। কিন্তু সেই সিরিজটা নিয়ে অনেক কথা বলা হয়েছে। আমার মনে হচ্ছে এটিও (২০২৩ অ্যাশেজ) একই রকম হতে পারে।’



আরো খবর

সম্পাদক এবং প্রকাশক: মোঃ কামাল হোসেন

বাংলাদেশের ক্রিকেট জগতে এক অপার আস্থার নাম ক্রিকফ্রেঞ্জি। সুদীর্ঘ ১০ বছর ধরে ক্রিকেট বিষয়ক সকল সংবাদ পরম দায়িত্ববোধের সঙ্গে প্রকাশ করে আসছে ক্রিকফ্রেঞ্জি। প্রথমে শুধুমাত্র সংবাদ দিয়ে শুরু করলেও বর্তমানে ক্রিকফ্রেঞ্জি একটি পরিপূর্ণ অনলাইন মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম।

মেইল: cricfrenzy@gmail.com
ফোন: +880 1305-271894
ঠিকানা: ২য় তলা , হাউজ ১৮, রোড-২
মোহাম্মাদিয়া হাউজিং সোসাইটি,
মোহাম্মাদপুর, ঢাকা
নিয়োগ ও বিজ্ঞপ্তি
বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ
নিয়ম ও শর্তাবলী
নীতিমালা
© ২০১৪-২০২৪ ক্রিকফ্রেঞ্জি । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
footer ball