প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে টি-টোয়েন্টিতে সাকিবের ১ হাজার রান ও ১০০ উইকেট

ছবি: সংগ্রহীত

|| ডেস্ক রিপোর্ট ||
রিশাদের স্পিন আর আফ্রিদির পেসে ইসলামাবাদকে উড়িয়ে ফাইনালে লাহোর
২ ঘন্টা আগে
সাকিব আল হাসানের বলে শর্ট কভার দিয়ে খেলার চেষ্টা করেছিলেন অ্যাস্টন টার্নার। তবে ব্যাটে-বলে সেভাবে টাইমিং না হওয়ায় মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের হাতে ক্যাচ তুলে দেন এই অজি ব্যাটসম্যান।
তাতে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে ১ হাজার রান ও ১০০ উইকেট নেয়ার কীর্তি গড়েন সাকিব। এ ছাড়া টি-টোয়েন্টিতে দ্বিতীয় ক্রিকেটার হিসেবে ১০০ উইকেট নিলেন তিনি।

এর আগে টি-টোয়েন্টিতে প্রথম বোলার হিসেবে ১০০ উইকেট নেয়ার মাইলফলক গড়েছিলেন লাসিথ মালিঙ্গা। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে অনেক আগেই ১ হাজারি রানের ক্লাবে নাম লিখিয়েছিলেন সাকিব। অপেক্ষা ছিল ১০০ উইকেটের মাইলফলক স্পর্শ করার।
খালেদের ছোবলের পর বৃষ্টি ও কেলির দাপট
৫ ঘন্টা আগে
৯৫ উইকেট নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সিরিজ শুরু করেছিলেন সাকিব। সিরিজের প্রথম তিন ম্যাচে ৩ উইকেট পেয়েছিলেন তিনি। তাতে তাঁর উইকেট সংখ্যা দাঁড়িয়েছিল ৯৮। চতুর্থ ম্যাচে খরুচে বোলিং করার সঙ্গে ছিলেন উইকেটশূন্য।
বোলিংয়ে চতুর্থ ম্যাচের ব্যর্থতা ভূলিয়েছেন সিরিজের পঞ্চম ও শেষ টি-টোয়েন্টিতে। যেখানে ৯ রানে ৪ উইকেট নিয়ে ১০০ উইকেটের মাইলফলক স্পর্শ করার সঙ্গে ম্যাচ সেরার পুরস্কারও জিতেছেন। সেই সঙ্গে ব্যাটে-বলে পারফর্ম করে হয়েছেন সিরিজ সেরা।
২০০৬ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে বাংলাদেশের জার্সিতে টি-টোয়েন্টি অভিষেক হয় সাকিবের। ১৫ বছরের আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারে বলে-ব্যাটে উজ্জল বাংলাদেশি এই অলরাউন্ডার। বর্তমানে আইসিসির অলরাউন্ডার র্যাঙ্কিংয়ে রয়েছেন দুইয়ে।
লাল-সবুজের জার্সিতে মোট ৮৩ ম্যাচ খেলেছেন সাকিব। যেখানে ব্যাট হাতে ১৭১৮ রানের পাশাপাশি বল হাতে তাঁর শিকার ১০২ উইকেট। টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের হয়ে সর্বোচ্চ রান ও উইকেটের মালিক তিনি।