promotional_ad

আইসিসির নিয়ম ভাঙায় শীর্ষে ইংল্যান্ড, দুইয়ে বাংলাদেশ

সংগৃহীত
promotional_ad

|| ক্রিকফ্রেঞ্জি করেসপন্ডেন্ট ||


আরো পড়ুন

খালেদের ছোবলের পর বৃষ্টি ও কেলির দাপট

২০ ঘন্টা আগে
শেষ বিকেলে ১০১ রানের জুটি গড়েছেন নিক কেলি ও ম্যাট বয়েল, বিসিবি

ভদ্রলোকের খেলা ক্রিকেট। তবে ভদ্রলোকের এই খেলায় জয় পেতে যেকোনো কিছু করতে রাজি থাকে দলগুলো বা খেলোয়াড়রা। কিন্তু অনেক সময় বাড়তি কিছু করতে গিয়ে শাস্তির মুখেও পড়তে হয় তাদের। পরিসংখ্যান বলছে, শেষ তিন বছরে সর্বোচ্চ ১২বার ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) ‘কোড অফ কন্ডাক্ট’ ভেঙেছে ইংল্যান্ড। এরপরই অবস্থান বাংলাদেশের।


মাঠে অভদ্রতাসুলভ আচরণ করায় ২০১৮ সালের এপ্রিল থেকে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা শাস্তির মুখে পড়েছে ৮ বার। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ২ বার শাস্তি পেয়েছেন রুবেল হোসেন। এছাড়া সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, মাহামুদউল্লাহ রিয়াদ, মাশরাফি বিন মর্তুজা, আবু জায়েদ রাহি ও আবু হায়দার রনি শাস্তির মুখোমুখি হয়েছেন ১ বার করে।


আইসিসির ‘কোড অফ কন্ডাক্ট’ বাংলাদেশের হয়ে সর্বশেষ ভেঙেছেন রাহি। রাওয়ালপিন্ডি টেস্টে পাকিস্তান অধিনায়ক আজহার আলীকে আউট করে উদ্ধত উদযাপন করে শাস্তি পেয়েছিলেন ডানহাতি এই পেসার।


এর আগে ২০১৯ সালে মুশফিক এবং মাশরাফিও তিরষ্কারের সম্মুখীন হন। শুধুমাত্র ২০১৮ সালেই পাঁচবার অভদ্রতাসুলভ আচরণ দেখিয়ে শাস্তি পেয়েছে বাংলাদেশি ক্রিকেটাররা। 


promotional_ad

ইংল্যান্ডের ক্রিকেটারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ৩বার নিয়ম ভেঙেছেন স্টুয়ার্ট ব্রড। অবশ্য এই তালিকায় ব্রড সঙ্গী হিসেবে পেয়েছেন অনেককেই। জেমস অ্যান্ডারসন, জনি বেয়ারস্টো এবং জেসন রয়রা এমন অক্রিকেটীয় সূলভ অপরাধ করে শাস্তির সম্মুখীন হয়েছেন ২বার। 


আরো পড়ুন

ইংল্যান্ড সফরের ভারত দলে সুদর্শন-নায়ার-আর্শদিপ, নেই শামি

১ ঘন্টা আগে
করুন নায়ার (বামে) ও সাই সুদর্শন (ডানে), ফাইল ফটো

টিভি ক্যামেরা, স্ট্যাম্প মাইক থেকে পাওয়া প্রমাণ তদন্ত করে এমন রিপোর্ট দিয়েছে আইসিসি। ২০২০ সালের আগস্টে পাকিস্তানি ক্রিকেটার ইয়াসির শাহকে আউট করার পর অশ্লীল শব্দ ব্যবহার করেন ব্রড। শাস্তি হিসেব ম্যাচ ফি’র ১৫ শতাংশ কেটে নেয় ম্যাচ রেফারি।


এর আগে সেই বছরের জানুয়ারিতে ব্রড একই অপরাধ করেন ফাফ ডু প্লেসির সঙ্গে। সেবারও ম্যাচ ফি কেটে নেয়া হয় তাঁর। এছাড়া ২০২০ সালে দর্শকদের সঙ্গে বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে কোড অফ কন্ডাক্টের নিয়ম ভাঙেন বেন স্টোকস।


এদিকে ২০১৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে বল বিকৃতির অভিযোগে নিষিদ্ধ হন স্টিভেন স্মিথ, ডেভিড ওয়ার্নার এবং ক্যামেরন বেনক্রফট। সে সময় কৃতকর্মের জন্য মাফ চেয়ে স্মিথ জানিয়েছিলেন, ‘যেকোন মূল্যে জয়’ পাওয়ার জন্যই এমন পথ বেছে নিয়েছিলেন তারা। 


এরপর অবশ্য দৃশ্যপট বদলেছে। কোচ জাস্টিন ল্যাঙ্গারের অধীনে সেই কুখ্যাত ‘যেকোন মূল্যে জয়’ পাওয়ার সংস্কৃতি থেকে বের হয়ে এসেছে অজিরা। ২০১৮ সালের এপ্রিলের পর থেকে সবচেয়ে কম সংখ্যক বার (২ বার) কোড অফ কন্ডাক্ট ভেঙেছে পাঁচ বারের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা।


এই তালিকায় তিন নম্বরে অবস্থান ওয়েস্ট ইন্ডিজের। ২০১৮ সালের এপ্রিলের পর ৭ বার আইসিসির কোড অফ কন্ডাক্ট ভেঙেছে তারা। ভারত ভেঙেছে ৫ বার, ৪ বার শ্রীলঙ্কা, নিউজিল্যান্ড এবং দক্ষিণ আফ্রিকা ভেঙেছে ৩বার।


অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে আইসিসির নিয়ম মেনে চলায় সঙ্গী হিসেবে আছে পাকিস্তান, আয়ারল্যান্ড এবং আফগানিস্তান। এরা সবাই ২ বার করে আইসিসির কোড অফ কন্ডাক্ট ভঙ্গ করেছে।


সূত্র: আইসিসি 



আরো খবর

সম্পাদক এবং প্রকাশক: মোঃ কামাল হোসেন

বাংলাদেশের ক্রিকেট জগতে এক অপার আস্থার নাম ক্রিকফ্রেঞ্জি। সুদীর্ঘ ১০ বছর ধরে ক্রিকেট বিষয়ক সকল সংবাদ পরম দায়িত্ববোধের সঙ্গে প্রকাশ করে আসছে ক্রিকফ্রেঞ্জি। প্রথমে শুধুমাত্র সংবাদ দিয়ে শুরু করলেও বর্তমানে ক্রিকফ্রেঞ্জি একটি পরিপূর্ণ অনলাইন মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম।

মেইল: cricfrenzy@gmail.com
ফোন: +880 1305-271894
ঠিকানা: ২য় তলা , হাউজ ১৮, রোড-২
মোহাম্মাদিয়া হাউজিং সোসাইটি,
মোহাম্মাদপুর, ঢাকা
নিয়োগ ও বিজ্ঞপ্তি
বিজ্ঞাপনের জন্য যোগাযোগ
নিয়ম ও শর্তাবলী
নীতিমালা
© ২০১৪-২০২৪ ক্রিকফ্রেঞ্জি । সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
footer ball